পোস্টগুলি

ইসলামিক লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সালাম দেওয়ার সঠিক এবং অশুদ্ধ বাক্য:

ছবি
 সালা   ম দেওয়ার বদলে লানত/বাঁশ দিচ্ছেন না তো! কিছু আধুনিক ভাইয়েরা Moderated হতে গিয়ে এভাবে সালাম দেয় যে_ ✿ সা-মু- আলাইকুম- (سام عليكم) ✿ আস-সা-মু আলাইকুম- (السام عليكم) আরবিতে 'সাম' অর্থ: মৃত্যু বা বাঁশ। (কমেন্টে) তো এখন তার সালামের বাংলা করলে হয়_ "আপনার মৃত্যু হোক" বা  "আপনাকে আল্লাহ বাঁশ দিক"। নাউজুবিল্লাহ। একটু ভেবে দেখুন তো, সে সালামের নামে আপনাকে বাঁশ দিয়ে মশকারি করতেছে আর আপনি কিন্তু বোকার মত শুদ্ধ করে সালামের জবাব দিচ্ছেন "ওয়ালাইকুমুস সালাম"। আজ থেকে যারা আপনাকে এইরকম সালাম দিবে তাদেরকে জবাব দিবেন_ ✿"ওয়ালাইকা"- (وعليك) ✿"ওয়ালাইকাস সাম"- (وعليك السام) তবে যথাসম্ভব শোধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। ✿ সালামের কয়েকটি শুদ্ধ নিয়ম: ১."আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ" ২."আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি     ওয়া বারাকাতুহু" ৩."সালামুন আলাইকুম" ৪."সালামুন আলাইকা" ৫."আসসালামু আলাইকুম" ৬."আসসালামু আলাইকা" একটি হাদিস শরীফ লক্ষ্য করুন _ রাসূল ﷺ বলেন_ যখন কোনো ইয...

মাংস বলা নিয়ে একটি সন্দেহের অবসান:

  একটি ভুল নিরসন: কেউ কেউ বলেন যে, মাংস বলা যাবেনা। বলতে হবে গোশত। কেননা তা হিন্দুদের দেবী মায়ের অংশের সাথে সাদৃশ্য রাখে। উত্তর:  মাংস বা গোশত উভয়েই বলা যাবে। এতে কোনো সমস্যা নেই। তাদের যুক্তি হলো: এটি মায়ের অংশ। যাকে সংক্ষেপ করে মাংস করা হয়েছে। আমি বলি:  যদি মায়ের অংশ হয় তবে তো এভাবে লিখা উচিত, মায়ের + অংশ = মাংশ। কিন্তু আমরা গোশতের বেলায় লিখি "মাংস"। সুতরাং, তাঁদের ঐ মাংশ এবং আমাদের এই গোশতের মধ্যে ব্যবধান আছে। কিন্তু আমাদের মাংস এবং গোশতের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। তবে যদি বেশি কনফিউজড হয়ে যান,গোশতই বলেন। No problem… #𝕛𝕚𝕙𝕒𝕕_𝕞𝕒𝕙𝕞𝕦𝕕 লিখকের ফেসবুক একাউন্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন। লিখকের ফেসবুলিখকের ফেসবুক একাউন্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

প্রসঙ্গ: আল্লাহর রাসূল ﷺ সামনে যেভাবে দেখতেন পিছনেও তেমনি দেখতেন।

ছবি
রাসুল ﷺ কে আল্লাহ তায়ালা মানব হিসেবে যদিও প্রেরণ করেছেন তবুও তিনাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য ও মর্যাদা প্রদান করেছেন যা অন্যান্য মানব থেকে আলাদা মর্যাদার অধিকারী বানিয়ে দিয়েছে। তেমনিভাবে, প্রত্যেক নবীকে যেমন দিয়েছেন মুজি'যা তেমনি প্রিয় নবীজিকেও দিয়েছেন অসংখ্য মুজিযা যা অন্যান্য নবিদের পর্যন্ত প্রদান করেননি।  সেহেতু ওনার একটি মুজিযা ছিল, "প্রিয় নবীজির সামনের এবং পিছনের দিক অবলোকন করা"। হাদীস শরীফে এসেছে_ রাসূল ﷺ বলেন: والله إني لأرى من خلفي كما أرى من بين يدي- অর্থাৎ "আল্লাহর শপথ নিশ্চয়ই আমি আমার পিছনের দিকেও দেখি যেভাবে আমার সামনের দিকে দেখি"। (মুসনাদে আহমদ,হা-৯৭৯৬, সহিহ ইবনে খুজায়মা,হা-৬৬৪, মিশকাত,হা-৮৮১, মুস্তাদরাকে হাকেম,হা-৮৬১, জামেউল আহাদীস,হা-২৬২৩৫, কানযুল উম্মাল,হা-২০১০২) হাদিসের মান: সহিহ। ✿আহলে হাদিসদের (ওয়াহাবী-নজদীদের) শায়খ আলবানীও এটাকে শুদ্ধ বলে মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন। আর তিনি বলেন_ "এটা রাসুল এর মর্যাদা এবং তার মু'জিযা"। (তাহকীকাতু মিশকাত:১/২৫৫) ✿দেওবন্দী শায়খ আল্লামা আশরাফ আলী থানবী সাহেব তার কিতাবের মধ্যে রাসূল ﷺ এর বৈশি...